News Bangladesh

|| নিউজবাংলাদেশ

প্রকাশিত: ০৭:০১, ১৫ এপ্রিল ২০১৫
আপডেট: ০৪:৩৬, ১৯ জানুয়ারি ২০২০

আদালত অবমাননা

তাজুলের বিরুদ্ধে রুলের আদেশ ২০ এপ্রিল

তাজুলের বিরুদ্ধে রুলের আদেশ ২০ এপ্রিল

ঢাকা: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করায় অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম ও জামায়াত-শিবিরের ৫ নেতার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে দায়ের করা রুলের আদেশ আগামী ২০ এপ্রিল।

জামায়াতের ৫ নেতা হলেন- দলের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমদ, জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা: শফিকুর রহমান, শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারি জেনারেল আতিকুর রহমান।

বুধবার ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আদেশের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ৩ মার্চ জামায়াত নেতাদের পক্ষে অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ১১ পৃষ্ঠার লিখিত জবাব দাখিল করেন।

তার আগে গত ২৮ জানুয়ারি আদালতে তাজুল ইসলামের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার বদরুদোজ্জা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা সম্বলিত লিখিত জবাব দাখিল করেন।

পরে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম সাংবাদিকদের জানান, তাজুল ইসলাম আদালতের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আর জামায়াত নেতারা জবাবের জন্য সময় চেয়েছেন।

গত ১২ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় নিয়ে মন্তব্য করায় জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমদ, শিবির সভাপতি আবদুল জব্বার ও জামায়াতের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামসহ ৬ জনকে শোকজ দেন আদালত।

ওই দিন শোকজ নোটিশে ‘কেন তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হবে না’ এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে ব্যাখা দিতে বলা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, জামায়াত নেতা আজহারের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়ার পর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছিলেন “ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন যে সাক্ষ্য-প্রমাণ দিয়েছে সেটা গ্রহণ না করে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা হলেই সুবিচার হতো। এটিএম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ফাঁসিতো দূরের কথা প্রসিকিউশনের জরিমানা করা হলে ভালো হতো।”

নিউজবাংলাদেশ.কম/এজে

নিউজবাংলাদেশ.কম

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়