News Bangladesh

আন্তর্জাতিক ডেস্ক || নিউজবাংলাদেশ

প্রকাশিত: ১৭:২৭, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

১৯৫০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে ইসরায়েল

১৯৫০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে ইসরায়েল

ছবি: বিবিসি

এবার ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আটক ১ হাজার ৯৫০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাদের বহনকারী ৩৮টি বাসের মধ্যে দুটি ইতোমধ্যে পশ্চিম তীরের রামাল্লায় পৌঁছেছে। এর আগে গাজা থেকে জীবিত সব ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল।

ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মুক্তি পাওয়া ১ হাজার ৯৫০ জন ফিলিস্তিনির মধ্যে ১ হাজার ৭০০ জন আটক এবং ২৫০ জন কারাবন্দি ছিলেন। খবর বিবিসির

এর আগে গাজা থেকে জীবিত ২০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ)।

আইডিএফ জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় জীবিত জিম্মিদের রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই দফায় ১৩ জন জিম্মি হস্তান্তর করেছে হামাস। বর্তমানে তাদেরকে আইডিএফ ও গাজায় অবস্থানরত ইসরায়েলি নিরাপত্তা সংস্থার কাছে নেওয়া হচ্ছে।

হামাস জানায়, এর মাধ্যমে জীবিত সব ইসরায়েলি জিম্মিকেই হস্তান্তর সম্পন্ন হয়েছে। সংগঠনটি আরও জানিয়েছে, নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ পরে হস্তান্তর করা হবে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় প্রায় এক হাজার হামাস যোদ্ধা। তারা এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলিকে হত্যা এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায়। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এটি ছিল দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা।

আরও পড়ুন: অবশিষ্ট ১৩ জিম্মিকেও মুক্তি দিলো হামাস

পরদিন, অর্থাৎ ৮ অক্টোবর, হামাসের হামলার জবাবে গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ভয়াবহ সেই অভিযানে গত দুই বছরে গাজায় ৬৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত এবং প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার আহত হয়েছেন।

যুদ্ধ থামানোর জন্য গত দুই বছরে একাধিকবার আন্তর্জাতিক মহল উদ্যোগ নিলেও স্থায়ী শান্তি আসেনি। এরই মধ্যে কয়েক দফা অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ইসরায়েল ও হামাস। সেসব সময় হামাস ধাপে ধাপে কিছু জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল। তারপরও তাদের হাতে প্রায় ৪০ জন জিম্মি আটক ছিল, যাদের মধ্যে ২০ জন জীবিত ছিলেন বলে হামাসের দাবি।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। ইসরায়েল ও হামাস উভয়ই সেই প্রস্তাবে সম্মতি জানায়। এর পর থেকেই গত শুক্রবার থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।

বাহিনীর হাতে আটক ১ হাজার ৯৫০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাদের বহনকারী ৩৮টি বাসের মধ্যে দুটি ইতোমধ্যে পশ্চিম তীরের রামাল্লায় পৌঁছেছে।

ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মুক্তি পাওয়া ১ হাজার ৯৫০ জন ফিলিস্তিনির মধ্যে ১ হাজার ৭০০ জন আটক এবং ২৫০ জন কারাবন্দি ছিলেন। খবর বিবিসির

এর আগে গাজা থেকে জীবিত ২০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ)।

আইডিএফ জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় জীবিত জিম্মিদের রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই দফায় ১৩ জন জিম্মি হস্তান্তর করেছে হামাস। বর্তমানে তাদেরকে আইডিএফ ও গাজায় অবস্থানরত ইসরায়েলি নিরাপত্তা সংস্থার কাছে নেওয়া হচ্ছে।

হামাস জানায়, এর মাধ্যমে জীবিত সব ইসরায়েলি জিম্মিকেই হস্তান্তর সম্পন্ন হয়েছে। সংগঠনটি আরও জানিয়েছে, নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ পরে হস্তান্তর করা হবে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় প্রায় এক হাজার হামাস যোদ্ধা। তারা এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলিকে হত্যা এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায়। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এটি ছিল দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা।

পরদিন, অর্থাৎ ৮ অক্টোবর, হামাসের হামলার জবাবে গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ভয়াবহ সেই অভিযানে গত দুই বছরে গাজায় ৬৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত এবং প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার আহত হয়েছেন।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। ইসরায়েল ও হামাস উভয়ই সেই প্রস্তাবে সম্মতি জানায়। 
 

নিউজবাংলাদেশ.কম/এনডি

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়