News Bangladesh

|| নিউজবাংলাদেশ

প্রকাশিত: ০৪:৪৮, ৯ আগস্ট ২০১৫
আপডেট: ২৩:৪৪, ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০

এইচএসসি ও সমমানের ফল

জিপিএ-৫ কমেছে ব্যাপক, পাসও কম

জিপিএ-৫ কমেছে ব্যাপক, পাসও কম

ঢাকা: ২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৮৯৪ জন। গত বছরের তুলনায় এবার ব্যাপবকভাবে কমেছে জিপিএ-৫। পাসের হারও কমেছে।

রোববার দুপুরে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। সকালে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে গণভবনে ফলাফলের ডিজিটাল অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেছেন।

এবার ১০টি বোর্ডে পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। মেয়েদের পাসের হার ৭০.২৩, ছেলেদের পাসের হার ৬৯.০৪। মোট পাস করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাত লাখ ৩৮ হাজার আটশ ৭২ জন।

আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৬৫.৮৪। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৪ হাজার সাতশ ২১ জন।

চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৪৯, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২১২৯ জন, কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৫৯.৮০, জিপিএ ৫ ১৪৫২ জন, বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৭০.০৬, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৩১৯ জন, সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৭৪.৫৭, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৩৫৬ জন, দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭০.৩৬, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২৯৩ জন, রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭৭.৫৪, যশোর বোর্ডে পাসের হার ৪৬.৪৫, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৯২৭ জন।

কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮৫.৫৮ ও জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬৪৩০ জন। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০.১৯, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪৬৫ জন।

দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। বেলা ২টা থেকে শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd), শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মোবাইল থেকে এসএমএস করে ফল জানতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, এবার আটটি সাধারণ বোর্ড, মাদ্রাসা এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে আট হাজার ৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ লাখ ৬১ হাজার ৮৮৪ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়।

১ এপ্রিল শুরু হয়ে ১১ জুন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা চলে। এরপর ১৩ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছিল। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭০ হাজার ৬০২ জন।

নিউজবাংলাদেশ.কম/এফএ

নিউজবাংলাদেশ.কম

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়