কাতার বিশ্বকাপে বাছাইপর্বে আয়োজক কাতারের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ হিসেবে কাতার বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। কিন্তু তাদের বিপক্ষে জয় পাওয়ার অসাধ্য সাধনের জন্যই মাঠে নামবে জেমি ডে’র শিষ্যরা।
কাতার বিশ্বকাপে বাছাইপর্বে আয়োজক কাতারের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ হিসেবে কাতার বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। কিন্তু তাদের বিপক্ষে জয় পাওয়ার অসাধ্য সাধনের জন্যই মাঠে নামবে জেমি ডে’র শিষ্যরা।
কাতার বিশ্বকাপে বাছাইপর্বে আয়োজক কাতারের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ হিসেবে কাতার বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। কিন্তু তাদের বিপক্ষে জয় পাওয়ার অসাধ্য সাধনের জন্যই মাঠে নামবে জেমি ডে’র শিষ্যরা। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
বুধবার (০৯ অক্টোবর) অনুশীলনে নিজেদের ভালোভাবেই ঝালিয়ে নিয়েছে জামাল ভূঁইয়ার দল। তবে জয়ের মতো এই সাহস হয়তো ডেমি ডে পেতেই পারেন। গত বছরের সেপ্টেম্বরে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের খেলায় কাতারকেই ১-০ গোলে হারানোর সুখস্মৃতি রয়েছে বাংলাদেশের।
ম্যাচের আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান কোচ বলে ‘ম্যাচটা যে আমাদের জন্য কঠিন হতে যাচ্ছে সেটা জানি। অন্যসব ম্যাচের মতোই আমরা এই ম্যাচটা জিততে চাই। ভুটানের বিপক্ষে দুটি ম্যাচে জয় পাওয়ায় আমরা খুবই আত্মবিশ্বাসী। আগামীকাল জিততে হলে আমাদের সেরা খেলাটা খেলতে হবে। তাদের দুর্বল দিকগুলোই আমাদের কাজে লাগাতে হবে।’
তবে প্রধান কোচ বাস্তবতাকেও মেনে নেন। বাংলাদেশের র্যাংকিং ১৮৭ আর কাতারের ৬২। প্রতিপক্ষ হিসেবে যে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে সেটা ভালোই জানা আছে প্রধান কোচের। তবে ফুটবলে ‘চকম’ বলে একটা কথা রয়েছে। সেটার অপেক্ষাতেই থাকতে হবে বাংলাদেশকে।
ডেমি ডে বলেন, ‘তাদের দলটা বেশ শক্তিশালী। এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন তারা। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইংল্যান্ডের মতো দলগুলোর বিপক্ষে খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাই বাস্তবতার কথা চিন্তা করলে বাংলাদেশ তাদের সামনে দুর্বল প্রতিপক্ষ। ফুটবলে সব সময় চমক সৃষ্টি করে থাকে। আমাদের কাল ভালো খেলতে হবে। সুযোগ পেলে অবশ্যই সেগুলো কাজে লাগাতে হবে। ভারত যদি তাদের সঙ্গে ড্র করতে পারে তবে আমরাও পারবো। এমনকি জিততেও পারি।’