গ্রামীণফোন (জিপি) ও রবির কাছ থেকে বকেয়া অর্থ আদায়ে আইনি প্রক্রিয়ায় না গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে আমরা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
গ্রামীণফোন (জিপি) ও রবির কাছ থেকে বকেয়া অর্থ আদায়ে আইনি প্রক্রিয়ায় না গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে আমরা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
গ্রামীণফোন (জিপি) ও রবির কাছ থেকে বকেয়া অর্থ আদায়ে আইনি প্রক্রিয়ায় না গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে আমরা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বুধবার সচিবালয়ে মোবাইলফোন অপারেটর জিপি, রবি ও বিটিআরসির মধ্যে এ সংক্রান্ত এক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন ও রবির বকেয়া অর্থ আদায়ে সরকার আইনি প্রক্রিয়ায় যাবে না। আলোচনার মাধ্যমে আমরা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি। আশা করছি, আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হবে।
বৈঠকের পর নিরীক্ষার বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে জেলা দায়রা জজ আদালতে করা মামলা প্রত্যাহারের কথা জানিয়েছে জিপি ও রবি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক, জিপির সিইও মাইকেল ফোলি প্রমুখ।
অপরদিক বিটিআরসি দাবি করছে, তারা অডিট করে দেখেছে যে বিশ বছরে এ দুটি (জিপি ও রবি) কোম্পানির কাছে সাড়ে তের হাজার কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। এই বকেয়া টাকা আদায়ের জন্য চাপ দিতে বিটিআরসি তাদের দেয়া অনাপত্তিপত্র বা এনওসি প্রদান বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ২৩শে জুলাই।
কিন্তু মোবাইল কোম্পানি দুটো বলছে, টাকার অংক নিয়ে তাদের আপত্তি রয়েছে। এনিয়ে দন্দ্বে জড়িয়ে গেছে জিপি ও রবি। তারা বলছে - যেসব কারণ দেখিয়ে বিটিআরসি এ অর্থ দাবি করছে তা অযৌক্তিক, এবং অনাপত্তিপত্র স্থগিত রাখাকে তারা 'জোর করে অর্থ আদায়ের কৌশল' বলে বর্ণনা করে।